ভার্সাই চুক্তি

- সাধারণ জ্ঞান - আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী | | NCTB BOOK

প্রথম ভার্সাই চুক্তি (১৭৮৩)

  • স্বাক্ষরিত হয়- ১৭৮৩ সালে।
  • অপর নাম- মার্কিন স্বাধীনতা রক্ষা চুক্তি। 
  • স্বাক্ষরিত হয়- ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীর Hall of Mirror প্রাসাদে।
  • ফলাফল- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা অর্জন।
  • স্বাক্ষরিত হয়- যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের মধ্যে । 
  • ভার্সাই- ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের একটি উপশহর।

 

দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তি (১৯১৯)

  • স্বাক্ষরিত হয়- ১৯১৯ সালে।
  • স্বাক্ষরিত হয়- প্রথম বিশ্বযুদ্ধের মিত্রশক্তি ও জার্মানির মাঝে। 
  • স্থান- ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে।
  •  উদ্দেশ্য- জার্মানিকে যুদ্ধাপরাধী চিহ্নিতকরণ এবং যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ আদায়।
  • ফলাফল- প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জন্য জার্মানীর ক্ষতিপূরণ প্রদান।

 

দ্বিতীয় ভার্সাই চুক্তির প্রধান দিকসমূহ

  • এই চুক্তির মাধ্যমে জার্মানির রাষ্ট্রীয় সীমা এবং জনসংখ্যা শতকরা দশভাগ কমিয়ে আনা হয়।
  •  পশ্চিম দিকে অবস্থিত অ্যালসেইস ও লোরেইন পুনরায় ফ্রান্সকে দেয়া হয়।
  • সারল্যান্ড অঞ্চলটি ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত জাতিপুঞ্জের অধীনে বিবেচনাধীন রাখার সিদ্ধান্ত
  • পূর্বে অবস্থিত জার্মানির অংশের নাম ছিল পশ্চিম প্রুশিয়া যার নির্দিষ্ট অংশ পোল্যান্ডকে ফিরিয়ে দেয়া হয়নেয়া হয়।
  • সেকসভিগে একটি গণভোটের ফলাফলের সাপেক্ষে এই অঞ্চলের উত্তরাংশটিকে ডেনমার্কের কাছে ফিরিয়ে দেয়া হয়।
  • ড্যানজিগকে একটি মুক্ত শহর ঘোষণা করা হয়। আফ্রিকায় অবস্থিত সকল জার্মান কলোনিসমূহ বৃটেন, ফ্রান্স, জাপান এবং অন্যান্য মিত্রশক্তির কুক্ষিগত হয়।
  • জার্মানিকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয় এবং মিত্রশক্তির অন্তর্ভুক্ত দেশসমূহে সংঘটিত জীবন, অর্থ ও অবকাঠামোগত সকল ক্ষয়ক্ষতির জন্য জার্মানিকে দায়ী করা হয়।
Content added || updated By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

Promotion